ভাষণে তিনি বলেন, হিজবুল্লাহ তাদের প্রয়াত প্রধানের পরিকল্পনা অনুযায়ী বিকল্প কৌশল গ্রহণ করছে এবং শিগগির নতুন নেতা নির্বাচন করা হবে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের ওপর গণহত্যা চালাচ্ছে।
হিজবুল্লাহর সামরিক সক্ষমতার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে কাসেম জানান, গোষ্ঠীটি ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ১৫০ কিলোমিটার গভীরে লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।তিনি উল্লেখ করেন, হিজবুল্লাহর সামরিক কার্যক্রম আগের মতোই চালু রয়েছে এবং প্রয়াত প্রধান হাসান নাসরাল্লাহর মৃত্যুর পরও এই তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ইসরায়েলের সম্ভাব্য স্থল অভিযান সম্পর্কে তিনি বলেন, হিজবুল্লাহ যে কোনো স্থল অভিযান মোকাবিলায় প্রস্তুত। দীর্ঘ যুদ্ধের জন্যও মানসিকভাবে তারা প্রস্তুত। নতুন নেতৃত্ব প্রসঙ্গে কাসেম বলেন, আমরা শিগগির নতুন নেতা নির্বাচন করবো।
বক্তৃতার শেষাংশে তিনি ২০০৬ সালের ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ সংঘাতের কথা উল্লেখ করে বলেন, আমরা ২০০৬ সালের মতোই বিজয়ী হবো।
গোষ্ঠীটির মূল লক্ষ্য সম্পর্কে হিজবুল্লাহর উপপ্রধান বলেন, গাজার প্রতি সমর্থন এবং লেবাননের সুরক্ষা অব্যাহত থাকবে।